ইসলামিক বিশ্বের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি

19 মে, 2021 তারিখে সর্বশেষ আপডেট করা হয়েছে রজার কাউফম্যান

ইসলামি বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের যা জানা দরকার

ভেরা এফ. বিরকেনবিহলের ইসলামিক ওয়ার্ল্ড লেকচার (26 এপ্রিল, 1946;

† 3 ডিসেম্বর, 2011) কার্সফেল্ডে 2008

ইউরোপের ইসলামী বিশ্বের যে চিত্রটি রয়েছে তা প্রায়শই অজ্ঞতা এবং ভয় দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। ভেরা এফ. বিরকেনবিহল ইসলামিক বিশ্বের একটি উত্তেজনাপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি দিয়েছেন - বিষয়বস্তু থেকে কিছু মূল বিষয়:

• একটি FATWA কি?
• জিহাদ মানে কি?
• মুসলিম নারীদের কি পর্দা করতে হবে?
• প্রগতি ও ইসলাম কি একে অপরের বিপরীত?
• সুন্নি এবং শিয়াদের মধ্যে পার্থক্য কি?
• ইসলামে কি নারীর মুক্তি আছে?

ভেরা এফ. Birkenbihl (26 এপ্রিল, 1946 - 3 ডিসেম্বর, 2011)

1980-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, ভেরা এফ. বিরকেনবিহল একটি স্ব-উন্নত ভাষা শেখার পদ্ধতি, বিরকেনবিহল পদ্ধতির জন্য বেশি পরিচিত হয়ে ওঠেন। এই "cramming" শব্দভান্ডার ছাড়া দ্বারা পেতে প্রতিশ্রুতি. পদ্ধতি মস্তিষ্ক-বান্ধব শিক্ষার একটি কংক্রিট কেস স্টাডি প্রতিনিধিত্ব করে. তার কথায়, এই শব্দটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা "মস্তিষ্ক বন্ধুত্বপূর্ণ" শব্দটির অনুবাদ।

সেমিনার এবং প্রকাশনাগুলিতে, তিনি মস্তিষ্ক-বান্ধব শেখার এবং শিক্ষণ, বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনা, ব্যক্তিত্বের বিকাশ, সংখ্যাতত্ত্ব, বাস্তববাদী রহস্যবাদ, মস্তিষ্ক-নির্দিষ্ট লিঙ্গ পার্থক্য এবং ভবিষ্যতের কার্যকারিতার বিষয়গুলি নিয়ে কাজ করেছেন। যখন এটি রহস্যময় থিমের কথা আসে, তখন তিনি থরওয়াল্ড ডেথলেফসেনকে উল্লেখ করেছিলেন।

ভেরা এফ. বার্কেনবিহল একটি প্রকাশনা ঘর এবং 1973 সালে মস্তিষ্ক-বান্ধব কাজের জন্য ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। তার 2004 সালে 22টি পর্বের সাথে প্রোগ্রাম হেড গেম তৈরি করা ছাড়াও তিনি 9 সালে আলফা সিরিজের একজন বিশেষজ্ঞ ছিলেন - তৃতীয়টির জন্য মতামত BR-আলফা দেখতে সহস্রাব্দ।

2000 সালের মধ্যে, ভেরা এফ. বিরকেনবিহল দুই মিলিয়ন বই বিক্রি করেছিল।

সম্প্রতি অবধি, তার ফোকাল পয়েন্টগুলির মধ্যে একটি ছিল কৌতুকপূর্ণ জ্ঞান স্থানান্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার কৌশলগুলি (অ-শেখা শেখার কৌশল), যা শিক্ষার্থীদের এবং শিক্ষক উভয়ের জন্য ব্যবহারিক কাজকে সহজ করার উদ্দেশ্যে ছিল। অন্যান্য জিনিসের মধ্যে, তিনি ABC তালিকা পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন।

পুরস্কার ভেরা এফ. Birkenbihl

• 2008 হল অফ ফেম - জার্মান স্পিকারস অ্যাসোসিয়েশন
• 2010 কোচিং অ্যাওয়ার্ড - বিশেষ অর্জন এবং যোগ্যতা

উৎস: উইকিপিডিয়া ভেরা এফ. Birkenbihl

 

ইসলাম পরে আছে আমি Christentum দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় বিশ্বাস বিশ্বব্যাপী 1,8 বিলিয়ন মুসলিম সহ বিশ্ব। যদিও এর শিকড় আরও পিছনে যায়, পণ্ডিতরা সাধারণত 7ম শতাব্দীতে ইসলামের সৃষ্টির তারিখ বলে থাকেন, যা এটিকে বিশ্বের প্রধান ধর্মগুলির মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সী করে তোলে।

বর্তমান সৌদি আরবের মক্কায় ইসলামের সূচনা হয়েছিল লেবেন্স নবী মুহাম্মদের. heute বিশ্বব্যাপী বিশ্বাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

ইসলামের তথ্য- ইসলামিক বিশ্ব

"ইসলাম" শব্দের অর্থ "আল্লাহর ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ"।

এর ভক্ত ইসলাম মুসলমান বলা হয়।

মুসলমানরা একেশ্বরবাদী এবং সর্বজ্ঞ ঈশ্বরের প্রশংসা করে, যাকে আরবীতে আল্লাহ বলা হয়।
ইসলামের অনুসারীরা একটা চায় Leben আল্লাহর কাছে সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণে।

তারা মনে করে যে আল্লাহর অনুমতি ছাড়া একেবারে কিছুই ঘটতে পারে না, তবে মানুষের স্বাধীন পছন্দ আছে।

ইসলাম সেটাই দেখায় আল্লাহর নবীর কাছে শব্দ মুহাম্মদ উপর অ্যাঞ্জেল গ্যাব্রিয়েল প্রকাশিত হয়েছিল।

মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে আল্লাহর শাসন শেখানোর জন্য বেশ কয়েকজন নবীকে পাঠানো হয়েছিল। তারা ইহুদিদের মতো একই নবীদের এবং ইব্রাহিম, মূসা, নূহ এবং যীশুকে নিয়ে গঠিত খ্রিস্টানদেরও প্রশংসা করে। মুসলমানরা দাবি করে যে মুহাম্মদ শেষ নবী ছিলেন।

মসজিদ হল এমন জায়গা যেখানে মুসলমানরা নামাজ পড়েন - ইসলামিক বিশ্ব

ইসলামের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পবিত্র স্থান হল কাবা মন্দির রাজধানীতে, জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ এবং মদিনায় নবী মুহাম্মদের মসজিদ।

কোরান (বা কোরান) ইসলামের প্রধান পবিত্র বাণী। হাদীস আরেকটি অপরিহার্য গ্রন্থ। মুসলমানরাও জুডিও-খ্রিস্টান পবিত্র বাইবেলে পাওয়া উপাদানের প্রশংসা করে।

ভক্তরা আশা করে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে এবং কুরআন প্রকাশ করে। তাদের বিশ্বাস, বিচারের দিনও হবে জীবন মৃত্যুর পর দিতে হবে.

ইসলামের একটি কেন্দ্রীয় প্রস্তাব হল "জিহাদ", যার অর্থ "সংগ্রাম"। যদিও শব্দটি মূলধারার সমাজে নেতিবাচকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, মুসলমানরা মনে করে এর অর্থ তাদের সুরক্ষার জন্য অভ্যন্তরীণ পাশাপাশি বাহ্যিক প্রচেষ্টা। বিশ্বাস বর্ণনা করে

অস্বাভাবিক হলেও, এতে সশস্ত্র বাহিনীর জিহাদ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যখন "সরল যুদ্ধ" প্রয়োজন হয়।

মুহাম্মদ - ইসলামী বিশ্ব

নবী মুহাম্মদ, মাঝে মাঝে মোহাম্মদ বা মোহাম্মদ নামে পরিচিত, 570 খ্রিস্টাব্দে সৌদি আরবের রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেন। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে তিনিই শেষ নবী যিনি তাদের বিশ্বাসকে মানবজাতির জন্য উপলব্ধ করার জন্য ঈশ্বরের দ্বারা প্রেরিত।

ইসলামী বার্তা এবং ঐতিহ্য অনুসারে, 610 খ্রিস্টাব্দে গ্যাব্রিয়েল নামে একজন ফেরেশতা মুহাম্মদকে যাচাই করেছিলেন যখন তিনি একটি গুহায় ধ্যান করছিলেন। আল্লাহর বাণী বলার জন্য ফেরেশতা মুহাম্মদকে কিনেছিলেন।

মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদকে বাকি জীবনের জন্য আল্লাহর কাছ থেকে প্রত্যাদেশ পাওয়ার জন্য রেখে দেওয়া হয়েছিল।

613 সালে শুরু করে, মুহাম্মদ তার প্রাপ্ত বার্তাগুলি মক্কা জুড়ে প্রচার করেছিলেন। তিনি শিখিয়েছিলেন যে আল্লাহ ছাড়া আর কিছু নেই এবং তোমরা মুসলমান Leben এই দেবতাকে উৎসর্গ করতে।
হিজড়া

৬২২ সালে মুহাম্মদ তার আইনজীবীদের সাথে মক্কা থেকে মদিনায় যান। এই যাত্রাকে বলা হত হিজরা (এছাড়াও বানান হেগিরা বা হিজরা) এবং এটি ইসলামিক ক্যালেন্ডারের সূচনাও করে। প্রায় 622 বছর পরে, মুহাম্মদ এবং তার অসংখ্য ভক্ত মক্কায় ফিরে আসেন এবং অঞ্চলটি জয় করেন। তিনি 7 সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শিক্ষকতা চালিয়ে যান।
আবু বকর

মোহাম্মদের পরে ঝোপ ইসলাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খলিফা হিসাবে পরিচিত নেতাদের একটি সংগ্রহ মুহাম্মদের অনুসারী হয়ে ওঠে। নেতৃত্বের এই ব্যবস্থা, একজন মুসলিম নেতার নেতৃত্বে, অবশেষে খিলাফত নামে পরিচিতি লাভ করে।

আসল খলিফা ছিলেন আবু বকর, মুহাম্মদের শ্বশুর ও বন্ধু।

আবু বকর তার নির্বাচনের প্রায় দুই বছর পরে মারা যান এবং 634 সালে মুহাম্মদের অন্য শ্বশুর খলিফা উমর তার স্থলাভিষিক্ত হন।
খেলাফত ব্যবস্থা

খলিফা হিসেবে নিয়োগের ছয় বছর পর যখন উমরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, তখন মুহাম্মদের জামাতা উসমান দায়িত্ব নেন।

উসমানকেও বাদ দেওয়া হয় এবং মুহাম্মদের আত্মীয় ও জামাতা আলীকে পরবর্তী খলিফা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

প্রথম চার খলিফার শাসনামলে, আরব মুসলমানরা সিরিয়া, ফিলিস্তিন, ইরান এবং ইরাক নিয়ে গঠিত মধ্যপ্রাচ্যের বিশাল অঞ্চল জয় করে। ইসলাম ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়ে।

খিলাফত ব্যবস্থা বহু শতাব্দী ধরে চলে এবং অবশেষে ফুটরেস্ট সাম্রাজ্যেও বিকশিত হয়, যা 1517 থেকে 1917 সাল পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যের বৃহৎ অঞ্চলগুলিকে নিয়ন্ত্রিত করেছিল, যখন প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ফুটরেস্ট ক্ষমতার অবসান ঘটায়।

সুন্নি এবং শিয়ারাও - ইসলামী বিশ্ব

মুহাম্মদ যখন মারা যান তখন তাকে নেতা হিসাবে কার পরিবর্তন করা উচিত তা নিয়ে বিতর্ক ছিল। এর ফলে ইসলামে বিভক্তি ঘটে এবং দুটি প্রধান সম্প্রদায়ের আবির্ভাব ঘটে: সুন্নি এবং শিয়াও।

বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের প্রায় ৯০ শতাংশ সুন্নি। তারা একমত যে প্রথম চার খলিফা ছিলেন মুহাম্মদের প্রকৃত অনুসারী।

শিয়া মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে শুধুমাত্র খলিফা আলী এবং তার বংশধররাই মুহাম্মদের প্রকৃত অনুসারী। তারা প্রথম তিন খলিফার সত্যতাকে খণ্ডন করে। বর্তমানে ইরান, ইরাক এবং সিরিয়াতেও শিয়া মুসলমানের অস্তিত্ব রয়েছে।

ইসলামের অন্যান্য প্রকার - ইসলামী বিশ্ব

সুন্নি এবং শিয়া দলের মধ্যে অন্যান্য ছোট মুসলিম সম্প্রদায় রয়েছে।

তাদের মধ্যে কয়েকটি হল:

সৌদি আরবের তামিম উপজাতি 18 শতকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অনুসারীরা মুহাম্মদ বিন আবদ আল-ওয়াহহাবের শেখানো ইসলামের একটি অত্যন্ত কঠোর ব্যাখ্যা পালন করে।

আলাউইট: সিরিয়ায় এই শিয়া ইসলাম বিরাজ করছে। খলিফা আলী সম্পর্কে ভক্তদের অনুরূপ ধারণা রয়েছে, তবে কিছু খ্রিস্টান এবং জরথুষ্ট্রীয় ছুটিও পালন করে।

ইসলামের ভূমি: এই প্রাথমিকভাবে আফ্রিকান-আমেরিকান সুন্নি সম্প্রদায়টি 1930-এর দশকে মিশিগানের ডেট্রয়েটে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

খারেজীঃ এই সম্প্রদায়টি শিয়াদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল যখন তারা নতুন নেতা নির্বাচন করার বিষয়ে মতানৈক্য করেছিল। তারা উগ্র মৌলবাদের জন্য পরিচিত এবং এখন তাদের ইবাদি বলা হয়।

কোরান (কিছু ক্ষেত্রে কোরান বা কোরান হিসাবে উল্লেখ করা হয়) মুসলমানদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পবিত্র গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হয়।

এতে মুহাম্মদকে দেওয়া উদ্ঘাটন ছাড়াও হিব্রু বাইবেলে পাওয়া কিছু মানক তথ্য রয়েছে। লেখাটি হল ঈশ্বরের পবিত্র শব্দ সম্পর্কে চিন্তা এবং পূর্ববর্তী সমস্ত কাজকেও বাতিল করে।

অনেক মুসলমান বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদের লেখকরা তার কথা লিখেছিলেন, যা শেষ পর্যন্ত কোরানে পরিণত হয়েছিল। (মুহাম্মদ নিজে কখনো পড়তে বা লিখতে নির্দেশ দেননি।)

পথপ্রদর্শক আল্লাহকে নিয়ে গঠিত প্রথম ব্যক্তি যিনি জিব্রাইলের মাধ্যমে মুহাম্মদের সাথে কথা বলেন। এতে 114টি পর্যায় রয়েছে যাকে সূরা বলা হয়।

পণ্ডিতরা বিশ্বাস করেন যে কোরানের নামকরণ করা হয়েছিল মুহাম্মদের নামে ঝোপ খলিফা আবু বকরের সমর্থনে দ্রুত একত্রিত হয়।